welcome
We've been working on it

EPCOS B43586-S3468-Q3 ক্যাপাসিটরের ব্যবহার ও সুবিধা: বাংলাদেশের শিল্প খাতে সাফল্যের গল্প

ইলেকট্রনিক ডিভাইসের হৃদয় বলা হয় ক্যাপাসিটরকে, আর এই ক্ষেত্রে EPCOS B43586-S3468-Q3 4600µF/385V মডেলটি বাংলাদেশের ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে বিপ্লব ঘটাচ্ছে। গত দুই বছরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের ১৫টিরও বেশি ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোজেক্টে এই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ্যালুমিনিয়াম ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: ১. সৌর শক্তি খাতে: খুলনার ৫০MW সোলার প্ল্যান্টে ইনভার্টার সিস্টেমে এই কম্পোনেন্ট ব্যবহার করে ২৩% বেশি এনার্জি স্টেবিলিটি অর্জন করা হয়েছে। স্থানীয় প্রকৌশলী মো: রফিকুল ইসলামের মতে, "৩৫°C থেকে ৫৫°C তাপমাত্রায় কাজ করার ক্ষমতা আমাদের গ্রামীণ এলাকার জন্য আদর্শ"। ২. টেক্সটাইল মেশিনারিতে: গাজীপুরের একটি অটোমেটেড ওয়েভিং মিলে পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিটে স্থাপনের পর মেশিনের ডাউনটাইম ৪০% কমেছে। বিশেষত বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক ভোল্টেজ ফ্লাকচুয়েশনের বিরুদ্ধে এর ৩৮৫V রেটিং বিশেষ কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে। ৩. ইমারজেন্সি পাওয়ার সিস্টেমে: ঢাকা মেট্রো রেলের ব্যাকআপ সিস্টেমে এই ক্যাপাসিটর ব্যবহার করে পাওয়ার ট্রানজিশন টাইম ০.৩ সেকেন্ডে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। ইলেকট্রিক্যাল কনসালট্যান্ট এনামুল হক ব্যাখ্যা করেন, "৪৬০০µF এর উচ্চ ক্যাপাসিট্যান্স ক্রিটিক্যাল লোড situations সামলাতে সক্ষম"। বাংলাদেশের পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য এই মডেলটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য: - ১২,০০০ ঘন্টা লাইফ টাইম @ ৮৫°C - ৯.৬A রিপল কারেন্ট ক্ষমতা - সিল্ক স্ক্রিন印刷 টার্মিনেশন সিস্টেম চট্টগ্রামের একটি ইলেকট্রনিক্স রি-ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিটের মালিক তানভীর আহমেদ বলেন, "আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ৩৫mm x ৫০mm কম্প্যাক্ট সাইজ, যেটা স্পেস কনস্ট্রেইন্ড অ্যাপ্লিকেশনে গুরুত্বপূর্ণ"। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন ও রিনিউয়েবল এনার্জি সেক্টরে এই জার্মান প্রযুক্তির কম্পোনেন্টটি এখন অপরিহার্য উপাদান হয়ে উঠছে।