ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শক্তি সাশ্রয়ের ক্ষেত্রে EPCOS MKK525-D-10-01 ক্যাপাসিটর একটি গেম-চেঞ্জার। টেক্সটাইল মিল থেকে শুরু করে ফার্মাসিউটিক্যাল প্ল্যান্ট পর্যন্ত, এই জার্মান প্রযুক্তির উপাদানটি বাংলাদেশের শিল্পখাতে বিপ্লব ঘটাচ্ছে। গাজীপুরের একটি বড় আকারের ওয়েভিং ফ্যাক্টরির উদাহরণ নিন – ২০২২ সালে তাদের মাসিক বিদ্যুৎ বিল ছিল প্রায় ২৮ লাখ টাকা। MKK525-D-10-01 ইনস্টল করার পর তারা ১৮% পর্যন্ত শক্তি সাশ্রয় করতে পেরেছে, যা বছরে প্রায় ৪০ লাখ টাকার সঞ্চয় বয়ে এনেছে। এই ক্যাপাসিটরের বিশেষত্ব হলো এর ১০µF ক্যাপাসিট্যান্স এবং ৫২৫V AC ভোল্টেজ রেটিং, যা বাংলাদেশের পাওয়ার গ্রিডের সাথে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। রাজশাহীর একটি প্লাস্টিক ইনজেকশন মোল্ডিং ইউনিটের মেইন্টেন্যান্স ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম বলেন, 'এটি ইনস্টল করার পর মেশিনের পাওয়ার ফ্যাক্টর ০.৭৫ থেকে বেড়ে ০.৯৮ হয়েছে, যন্ত্রের ওভারহিটিং সমস্যা সম্পূর্ণ দূর হয়েছে।' ৮৫°C পর্যন্ত তাপমাত্রা সহনশীলতা এবং IP20 প্রোটেকশন এই যন্ত্রটিকে বাংলাদেশের গ্রীষ্মমন্ডলীয় আবহাওয়ার জন্য আদর্শ করে তুলেছে। ঢাকার একটি ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্মের হিসাব অনুযায়ী, MKK525-D-10-01 ব্যবহারকারী শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে ৬-৮ মাসের মধ্যে তাদের বিনিয়োগের টাকা উদ্ধার করতে পারে।