চট্টগ্রামের একটি বস্ত্রকলের প্রধান প্রকৌশলী রিয়াদ হোসেন গত মাসে ৩৭% বিদ্যুৎ বিল কমানোর রেকর্ড তৈরি করেছেন। তার সাফল্যের চাবিকাঠি? ইলেকট্রনিকন E53.M56-103T20 পাওয়ার ক্যাপাসিটর। এই জার্মান প্রযুক্তির ক্যাপাসিটার বাংলাদেশের ৪০০+ কারখানায় ইতিমধ্যে বিপ্লব ঘটিয়েছে।
খুলনার একটি স্টিল মিলে এই ডিভাইস স্থাপনের পর মোটর ওভারহিটিং সমস্যা ৭০% কমেছে। ক্যাপাসিটরের স্বয়ংক্রিয় ভোল্টেজ রেগুলেশন সিস্টেম বাংলাদেশের অনিয়মিত পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। রাজশাহীর একটি প্লাস্টিক ইনজেকশন মোল্ডিং ইউনিটে এর ব্যবহারে পাওয়ার ফ্যাক্টর ০.৬৫ থেকে বেড়ে ০.৯৮ হয়েছে।
প্রযুক্তিগত বিশেষত্ব:
- ১০০-৫০০ kVAR রেঞ্জে অভিযোজ্য
- IP54 প্রোটেকশন রেটিং
- স্বয়ংক্রিয় থার্মাল প্রোটেকশন
ঢাকার একটি কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সে ৬ মাসের ট্রায়ালে দেখা গেছে, প্রতি ১০০ kW লোডে মাসিক ১২,০০০ টাকা সাশ্রয়। ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্টারফারেন্স প্রতিরোধী এই মডেলটি বাংলাদেশের ঘনবসতিপূর্ণ শিল্প এলাকার জন্য আদর্শ।