বাংলাদেশের কারখানা ও ইলেকট্রনিক্স শিল্পে EPCOS DST-E136108-A টেম্পেরেচার সেন্সর এখন বিশ্বস্ত সমাধান। এই জার্মান প্রযুক্তির সেন্সর -৪০°C থেকে +১৫০°C তাপমাত্রা পরিমাপে বিশেষভাবে কার্যকরী। ঢাকার তেজগাঁও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়ার একটি টেক্সটাইল মিলে গত বছর এই সেন্সর ব্যবহার করে বয়লার টেম্পেরেচার কন্ট্রোল সিস্টেমে ৩৫% জ্বালানি সাশ্রয় অর্জন করেছে।
চট্টগ্রামের একটি ফুড প্রসেসিং প্ল্যান্টে রেফ্রিজারেশন ইউনিটে DST-E136108-A ইনস্টল করার পর উৎপাদন লাইনের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ৯২% নির্ভুলতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সেন্সরটির IP67 ওয়াটারপ্রুফ রেটিং বাংলাদেশের মনসুন সিজনে বিশেষ সুবিধা দেয়।
গৃহস্থালি যন্ত্রপাতিতেও এর ব্যবহার বাড়ছে। রাজশাহীর একটি এয়ার কন্ডিশনার অ্যাসেম্বলিং ইউনিটে এই কম্পোনেন্ট ব্যবহারে এনার্জি এফিসিয়েন্সি রেটিং ৩ তারকা থেকে ৫ তারকায় উন্নীত হয়েছে। সেন্সরটির রিয়েল-টাইম ডাটা ট্রান্সমিশন সিস্টেম শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলিকে প্রেডিক্টিভ মেইনটেনেন্স প্ল্যান করতে সাহায্য করছে।
বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক্স ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ২০২৩ রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে EPCOS সেন্সরের চাহিদা গত দুই বছরে ১৭০% বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে পাওয়ার প্ল্যান্ট, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং অটোমোবাইল সেক্টরে এর ব্যবহার লক্ষণীয়।