ইলেকট্রনিক ডিভাইসের বিশ্বে EPCOS B25620S1427A108 420μF/1100V ক্যাপাসিটর একটি উল্লেখযোগ্য নাম। এই হাই-ভোল্টেজ ফিল্ম ক্যাপাসিটর বাংলাদেশের শিল্পখাত ও নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পে বিশেষভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। গত বছর চট্টগ্রামের ৫০MW সোলার প্ল্যান্টে এই কম্পোনেন্টের ব্যবহার সিস্টেমের efficiency ১২% বাড়িয়েছে বলে প্রকৌশলীরা রিপোর্ট করেন।
ঢাকার একটি ইলেকট্রিক ভেহিকল চার্জিং স্টেশনে এই ক্যাপাসিটরের ব্যবহার পাওয়ার ফ্যাক্টর correction এ উল্লেখযোগ্য উন্নতি এনেছে। স্থানীয় প্রযুক্তিবিদ রিয়াদ হোসেন বলেন, '১১০০V রেটিং এবং ৪২০μF ক্যাপাসিট্যান্স সহ এই যন্ত্রটি আমাদের পাওয়ার সাপ্লাই ফ্লাকচুয়েশন ৭০% কমিয়েছে।'
বাংলাদেশের টেক্সটাইল মিলগুলোতে এই কম্পোনেন্টের তিনটি প্রধান সুবিধা:
১. ১০৫°C পর্যন্ত তাপমাত্রা সহনশীলতা
২. ১০০,০০০ ঘন্টার অপারেশনাল লাইফ
৩. সেলফ-হিলিং প্রোপার্টি
খুলনার একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল মোটর ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিটে গত ১৮ মাসে ১২০০+ ইউনিট ইনস্টল করা হয়েছে। মেইন্টেনেন্স ইঞ্জিনিয়াররা নোট করেছেন যে পূর্বে ব্যবহৃত ক্যাপাসিটরের তুলনায় ফেইলিউর রেট ৪০% কমেছে।
সৌরশক্তি প্রকল্প এবং হেভি ডিউটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল Equipment এর জন্য এই জার্মান টেকনোলজি বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল ইকোসিস্টেমে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। আগামী ৩ বছরে ৫০০+ মেগাওয়াট সোলার প্রোজেক্টে এই কম্পোনেন্টের ব্যবহার বাড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা পূর্বাভাস দিচ্ছেন।