ইলেকট্রনিকন E62.M14-203C20 ক্যাপাসিটার বাংলাদেশের শিল্পখাতে বিপ্লব ঘটাচ্ছে! এই হাই-পারফরম্যান্স কম্পোনেন্টটি পাওয়ার সাপ্লাই সিস্টেমে অসাধারণ স্থিতিশীলতা প্রদান করে। গত বছরে চট্টগ্রামের একটি টেক্সটাইল মিলে ভোল্টেজ ফ্লাকচুয়েশনের সমস্যা সমাধানে এই মডেলটি ব্যবহার করা হয়েছে। মিলের ইলেকট্রিশিয়ান রবিউল ভাই বলেন, 'প্রতিদিন ৩-৪ বার মেশিন স্টপ হওয়ার সমস্যা ৯৫% কমেছে, মাসে ১.২ লাখ টাকার বিদ্যুৎ বেঁচেছে'। ঢাকার একটি সোলার পাওয়ার প্লান্টে এই কম্পোনেন্টের বিশেষত্ব দেখা গেছে। ৫৫°C তাপমাত্রায়ও স্মুথ কারেন্ট ফ্লো মেইন্টেন করতে পারার ক্ষমতা প্রকল্পের দক্ষতা ১৮% বাড়িয়েছে। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার তানভীর হোসেনের মতে, 'ময়মনসিংহের সাব-স্টেশন আপগ্রেডেশনে এই মডেল বেছে নেওয়ার প্রধান কারণ এর ২০,০০০ ঘন্টার অপারেশনাল লাইফ'। বাংলাদেশের আবহাওয়া উপযোগী ডিজাইন এই ক্যাপাসিটারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য। ২০% বেশি আর্দ্রতা সহনশীলতা এবং ডাস্ট-প্রুফ বডি স্থানীয় পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেয়। রাজশাহীর একটি ফুড প্রসেসিং প্লান্টে ৬ মাস ধরে চলা মনিটরিং রিপোর্টে দেখা গেছে, প্রতিটি ইউনিটে গড়ে মাত্র ০.০৩% এফিসিয়েন্সি লস রেকর্ড করা হয়েছে। স্থানীয় ডিস্ট্রিবিউটর টেকনোভার্টের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, 'গত ১৮ মাসে ৩২০+ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইউজার এই মডেলটি নিয়মিত অর্ডার করছেন। বিশেষ করে ফার্মাসিউটিক্যাল ও সিরামিক শিল্পে চাহিদা বাড়ছে'। মেইন্টেনেন্স টিমের জন্য ইজি-ইনস্টল ফিচার এবং স্ট্যান্ডার্ড ৩ বছর ওয়ারেন্টি স্থানীয় ক্রেতাদের আস্থা অর্জনে সহায়ক হচ্ছে।